গুগল ওয়েব মাস্টার গাইডলাইন
·
ওয়েব
পেজ তৈরি করুন ব্যবহারকারী বা ইউজারের জন্য,
সার্চ ইঞ্জিনের জন্য নয়।
·
ব্যবহারকারীর
সঙ্গে কখনো প্রতারণা করবেন না।
·
সার্চ
ইঞ্জিন গাইডলাইন ভঙ্গ করে বিভিন্ন ধরনের স্প্যাম পদ্ধতি অনুসরণ করে সার্চ ইঞ্জিনে র্যাঙ্কিং করার
চেষ্টা করবেন না।
·
আপনি
সব সময় ইউজারদের জন্য কনটেন্ট তৈরি করুন। আপনি নিজেকে জিজ্ঞাসা করুন যে, আপনার কনটেন্ট টি কী ব্যবহারকারীর
উপকারে আসবে? সার্চ ইঞ্জিন ছাড়া কী আপনার কনটেন্টটি
গুরুত্বপূর্ণ?
·
চিন্তা
করুন যে, আপনি কী কী করলে
ওয়েবসাইটকে আরও অনন্য বা ইউনিক, তথ্যসমৃদ্ধ
ও ব্যবহারবান্ধব করা যাবে।
·
অটোমেটিক
জেনারেটেড কনটেন্ট তৈরি করা।
·
লিংক
স্কিম ব্যবহার বা লিংকের অপব্যবহার
করা।
·
টাইটেল
অনুসারে কনটেন্ট তৈরি করা বা অন্য কারও
কাছ থেকে কনটেন্ট কপি করে তা ব্যবহার করা।
·
ক্লোকিং
করা বা সার্চ ইঞ্জিনকে
একধরনের কনটেন্ট আর ইউজারকে আরেক
ধরনের কনটেন্ট দেখানো।
·
হিডেন
টেক্স বা লিংক ব্যবহার
করা।
·
ডোরওয়ে
পেজ করা-সুনির্দিষ্ট সার্চের জন্য পেজ তৈরি করা, যাতে র্যাঙ্ক করে
এবং সার্চ থেকে ভিজিটর পাওয়া যায়।
·
ক্লিয়ার,
ডিপ, এনগেজিং এবং সহজেই খুঁজে পাওয়া যায় এমন কনটেন্ট তৈরি করা।
·
পেজের
টাইটেল ক্লিয়ার ও কনটেন্টের সঙ্গে
মিল রাখা।
·
লিংককে
বিং সার্চ ইঞ্জিন র্যাঙ্ক পপুলারিটি
হিসেবে দেখে এবং অরিজিনাল লিংকের জন্য রিওয়ার্ড প্রদান করে।
·
সোশ্যাল
মিডিয়ার অ্যাক্টিভিটি ও সোশ্যাল শেয়ার
কে পজিটিভ সিগন্যাল হিসেবে কাউন্ট করা হয় এবং তা
অরগানিক র্যাঙ্ক পেতে
সাহায্য করে।
·
সাইটের
পেজ স্পিড একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় যা ইউজার এক্সপেরিয়েন্স
বৃদ্ধি ও র্যাঙ্ক
পেতে সাহায্য করে।
·
অল্টার
ট্যাগ (Alt Tag) এর ব্যবহার, যাতে
ইমেজ ও কনটেন্ট সম্পর্কে
বিং সার্চ ইঞ্জিন বুঝতে পারে।
·
যেসব
পেজে অনেক অ্যাড ও অ্যাফিলিয়েট লিংক
থাকে, রি-ডাইরেক্ট করে
অন্য কোনো ওয়েবসাইটে নিয়ে যায় এবং যেগুলোর কোনো র্যাঙ্ক নেই,
এতে স্বাভাবিক লিংক বিল্ডিং করা যাবে না।
·
লিংকের
অপব্যবহার করা, লিংক কেনা, লিংক স্কিম ব্যবহার করা যার ফলে ওয়েবসাইট ডি-ইনডেক্স করা
হয়।
·
সুনির্দিষ্ট
কিওয়ার্ডের ব্যবহার করে ইউআরএল তৈরি করা, কোনো প্যারামিটার ফলো না করা, ডুপ্লিকেট
কনটেন্ট ব্যবহার করা।
·
ইউআরএলে
সুনির্দিষ্ট কিওয়ার্ড দিয়ে বড় করা, বেশি
কি-ওয়ার্ড ব্যবহার করা, কোনো সংখ্যা ব্যবহার না করা
·
কেনা
লিংকে জাভাস্কিপ্ট/ফ্ল্যাশ/সিলভার লাইট কনটেন্টের ব্যবহার করা।
·
ডুপ্লিকেট
কনটেন্টের ব্যবহার।
·
কিওয়ার্ড
স্টাফিং।
·
ক্লোকিং-সার্চ ইঞ্জিনকে একধরনের কনটেন্ট আর ইউজারকে আরেক
ধরনের কনটেন্ট দেখানো।
এসইও শিখুন: পর্ব ১